বাংলাদেশি এই মার্কেটপ্লেসের নাম ‘বিল্যান্সার’। যে নামটি দিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
বর্তমানে মার্কেটপ্লেসটির ডেভেলমেন্ট প্রায় শেষ দিকে। কারিগরিসহ নানাদিক চূড়ান্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর এপ্রিলে এর বাণিজ্যিক ভার্সন উদ্বোধন হওয়ার কথা রয়েছে।
ফলে এতোদিন যারা অন্যের মার্কেটপ্লেসে নিজেদের কাজ তুলেছেন তারা গর্বভরেই স্বদেশি এই মার্কেটপ্লেসে নতুন দিগন্তের দেখা পেতে পারেন।
আর গুণে-মানে ধীরে ধীরে এ মার্কেটপ্লেস ওডেক্স-ইল্যান্স, ফ্রিল্যান্সার, ভিওয়ার্কার, ইনভাটো স্টুডিও, পিপলপারআওয়ার, মিডিয়াবিস্ট্রো, গুরু, পর্য, টপকোডারের মতো আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলোর যোগ্য হয়ে উঠবে বলেই জানিয়েছেন এরসাথে সংশ্লিষ্টরা। থাকছে ঝামেলাহীন পেইমেন্ট ব্যবস্থাসহ চলমান কোম্পানিগুলোর প্রায় সব সুবিধাই।
নিজেদের এই মার্কেটপ্লেসের জন্য নাম দেয়াসহ এর ব্র্যান্ডিং, মার্কেটপ্লেসের নির্ভরযোগ্য কারিগরি সক্ষমতা তৈরি, পেইমেন্ট পদ্ধতি, ইনভেস্টমেন্ট, ফ্রিল্যান্সার এবং ক্লায়েন্টের আস্থা ও আগ্রহের ভিত্তি ইত্যাদি বিষয়াশয় এগিয়ে নিতে কিছুদিন আগে নির্দেশ দিয়েছিলেন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী।
এরপর গত মঙ্গলবার ‘বিল্যান্সার’ নামের ডোমেইনটি কেনা হয়। অবশ্য এরআগে অন্য নামে মার্কেটপ্লেসটির কাজ চলছিল।
মার্কেটপ্লেসটি নিয়ে কাজ করা শফিউল আলম জানান, এটি বিশাল একটি উদ্যোগ। দীর্ঘ সময় ধরে নানা প্রতিকূলতার মধ্যে একটু একটু করে এর কাজ করা হয়েছে। কিন্তু ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেসের মতো এতো বড় একটি প্লাটফর্মের যে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ তা স্টার্টআপ উদ্যোগে সম্ভব ছিলো না।
বিশেষ করে সারা বিশ্বের বায়ার বা ক্লায়েন্টদের কাছে ব্যাপক ব্র্যান্ডিং, মার্কেটপ্লেসের নির্ভরযোগ্য কারিগরি সক্ষমতা, পেইমেন্ট পদ্ধতি, ইনভেস্টমেন্ট, ফ্রিল্যান্সার এবং ক্লায়েন্টের আস্থা ও আগ্রহের তৈরি ইত্যাদি বিষয়ে বাংলাদেশি প্রেক্ষাপটে সরকারি উদ্যোগের বিকল্প ছিলো না।
আর সরকারি এই উদ্যোগটা নিজে থেকেই নিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগে গত ১২ মার্চ এক বৈঠকে এই মার্কেটপ্লেস নিয়ে অনেক বড় স্বপ্নের কথা বলেছেন তিনি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের জন্য এই মার্কেটপ্লেস নিয়ে অনেক বড় কিছু করা সম্ভব।
আর ঐ দিনই তিনি তাঁর ফেইসবুক স্ট্যাটাসে জানান, আমরা ওডেক্স-ইল্যান্স, ফ্রিল্যান্সারের মতো আমাদের লোকাল মার্কেটপ্লেস লঞ্চ করতে যাচ্ছি। এতে তিনি মার্কেটপ্লেসের নাম ঠিক করতে সকলের পরামর্শও চান।
>>>>ফেইসবুক এ আমি<<<<
আর গুণে-মানে ধীরে ধীরে এ মার্কেটপ্লেস ওডেক্স-ইল্যান্স, ফ্রিল্যান্সার, ভিওয়ার্কার, ইনভাটো স্টুডিও, পিপলপারআওয়ার, মিডিয়াবিস্ট্রো, গুরু, পর্য, টপকোডারের মতো আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডগুলোর যোগ্য হয়ে উঠবে বলেই জানিয়েছেন এরসাথে সংশ্লিষ্টরা। থাকছে ঝামেলাহীন পেইমেন্ট ব্যবস্থাসহ চলমান কোম্পানিগুলোর প্রায় সব সুবিধাই।
নিজেদের এই মার্কেটপ্লেসের জন্য নাম দেয়াসহ এর ব্র্যান্ডিং, মার্কেটপ্লেসের নির্ভরযোগ্য কারিগরি সক্ষমতা তৈরি, পেইমেন্ট পদ্ধতি, ইনভেস্টমেন্ট, ফ্রিল্যান্সার এবং ক্লায়েন্টের আস্থা ও আগ্রহের ভিত্তি ইত্যাদি বিষয়াশয় এগিয়ে নিতে কিছুদিন আগে নির্দেশ দিয়েছিলেন তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী।
এরপর গত মঙ্গলবার ‘বিল্যান্সার’ নামের ডোমেইনটি কেনা হয়। অবশ্য এরআগে অন্য নামে মার্কেটপ্লেসটির কাজ চলছিল।
মার্কেটপ্লেসটি নিয়ে কাজ করা শফিউল আলম জানান, এটি বিশাল একটি উদ্যোগ। দীর্ঘ সময় ধরে নানা প্রতিকূলতার মধ্যে একটু একটু করে এর কাজ করা হয়েছে। কিন্তু ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেসের মতো এতো বড় একটি প্লাটফর্মের যে ব্যাপক কর্মযজ্ঞ তা স্টার্টআপ উদ্যোগে সম্ভব ছিলো না।
বিশেষ করে সারা বিশ্বের বায়ার বা ক্লায়েন্টদের কাছে ব্যাপক ব্র্যান্ডিং, মার্কেটপ্লেসের নির্ভরযোগ্য কারিগরি সক্ষমতা, পেইমেন্ট পদ্ধতি, ইনভেস্টমেন্ট, ফ্রিল্যান্সার এবং ক্লায়েন্টের আস্থা ও আগ্রহের তৈরি ইত্যাদি বিষয়ে বাংলাদেশি প্রেক্ষাপটে সরকারি উদ্যোগের বিকল্প ছিলো না।
আর সরকারি এই উদ্যোগটা নিজে থেকেই নিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগে গত ১২ মার্চ এক বৈঠকে এই মার্কেটপ্লেস নিয়ে অনেক বড় স্বপ্নের কথা বলেছেন তিনি।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের জন্য এই মার্কেটপ্লেস নিয়ে অনেক বড় কিছু করা সম্ভব।
আর ঐ দিনই তিনি তাঁর ফেইসবুক স্ট্যাটাসে জানান, আমরা ওডেক্স-ইল্যান্স, ফ্রিল্যান্সারের মতো আমাদের লোকাল মার্কেটপ্লেস লঞ্চ করতে যাচ্ছি। এতে তিনি মার্কেটপ্লেসের নাম ঠিক করতে সকলের পরামর্শও চান।
>>>>ফেইসবুক এ আমি<<<<
Post a Comment